Nazihar News Network

বিডিআর বিদ্রোহের বার্ষিকীতে হাসপাতালে মৃত্যু ফাঁসির আসামির

গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়া ৭০ বছর বয়সী আবদুল বাতেনকে শুক্রবার রাতে আনা হয় ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। রাত ২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

রাজধানীর পিলখানায় ২০০৯ সালে সংঘটিত বিডিআর বিদ্রোহের ১৪তম বার্ষিকীতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে এ ঘটনায় হওয়া হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির।

গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়া ৭০ বছর বয়সী আবদুল বাতেনকে শুক্রবার রাতে আনা হয় ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। রাত ২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিদ্রোহ চলাকালে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় হওয়া হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের পর ২০১৭ সালের ২৬ ও ২৭ নভেম্বর তিন বিচারপতির সমন্বয়ে হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ রায় ঘোষণা করে।

হাইকোর্টের রায়ে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেয়া হয় ১৮৫ জনকে এবং বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয় ২২৮ জনকে।

ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল বাতেন গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে বন্দি ছিলেন। সেখান থেকে চিকিৎসার জন্য কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মাধ্যমে কারারক্ষীরা তাকে ঢামেকে আনেন।

তিনি জানান, প্রাণ হারানো কয়েদির বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।

গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়া ৭০ বছর বয়সী আবদুল বাতেনকে শুক্রবার রাতে আনা হয় ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে। রাত ২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

Add comment

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.