Nazihar News Network
News from Nazihar It Solution

কোনাবাড়ীতে দুটি কেন্দ্রে মুঠোফোন নিয়ে ঢুকতে ভোটারদের বাধা

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কোনাবাড়ী ইউনিয়নের দুটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের মুঠোফোন নিয়ে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে।

কোনাবাড়ী এম এ কুদ্দুস উচ্চবিদ্যালয় ও মধ্য আমবাগের নজর দিঘী নাদের আলী উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। কোনো কেন্দ্রে হাত মাইকে করে আবার কোনো কেন্দ্রে মুখে মুখে মুঠোফোন সঙ্গে না নেওয়ার নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়।

বেলা ১১টার দিকে গাজীপুর সিটির ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এম এ কুদ্দুস উচ্চবিদ্যালয় ফটকের সামনে নুরুল ইসলাম নামের একজন আনসার সদস্য হাত মাইক দিয়ে বলছিলেন, মুঠোফোন নিয়ে কেউ কেন্দ্রের ভেতরে যাবেন না। মুঠোফোন একেবারে নিষিদ্ধ। কারও কাছে মুঠোফোন পাওয়া গেলে সেটা নিয়ে নেওয়া হবে। তাই মুঠোফোন বাইরে কারও কাছে রেখে তারপর ভোট দিতে যান।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কোনাবাড়ী ইউনিয়নের দুটি ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের মুঠোফোন নিয়ে ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছে।

কোনাবাড়ী এম এ কুদ্দুস উচ্চবিদ্যালয় ও মধ্য আমবাগের নজর দিঘী নাদের আলী উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। কোনো কেন্দ্রে হাত মাইকে করে আবার কোনো কেন্দ্রে মুখে মুখে মুঠোফোন সঙ্গে না নেওয়ার নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়।

বেলা ১১টার দিকে গাজীপুর সিটির ৯ নম্বর ওয়ার্ডে এম এ কুদ্দুস উচ্চবিদ্যালয় ফটকের সামনে নুরুল ইসলাম নামের একজন আনসার সদস্য হাত মাইক দিয়ে বলছিলেন, মুঠোফোন নিয়ে কেউ কেন্দ্রের ভেতরে যাবেন না। মুঠোফোন একেবারে নিষিদ্ধ। কারও কাছে মুঠোফোন পাওয়া গেলে সেটা নিয়ে নেওয়া হবে। তাই মুঠোফোন বাইরে কারও কাছে রেখে তারপর ভোট দিতে যান।

মুঠোফোন নিতে নিষেধ করা হচ্ছে কেন জানতে চাইলে নুরুল ইসলাম বলেন, ‘মুঠোফোন দিয়ে কাকে ভোট দিল সেটা তুলে রাখে। পরে সেটা প্রার্থীর কাছে দেখায় আর টাকা নেয়। এ জন্য আমাদের না করা হয়েছে কোনো ভোটারকে যাতে মুঠোফোন নিয়ে কেন্দ্রের ভেতরে যেতে দেওয়া না হয়। এটা সব কেন্দ্রের জন্য বলা হয়েছে।’

কোনাবাড়ী এলাকার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মোহাম্মদ ইমারত হোসেন আরিফ কলেজ কেন্দ্রে ভোটারদের মুঠোফোন নিতে নিষেধ করতে দেখা যায়নি। কোনাবাড়ীর পশ্চিম আমবাগ এলাকার প্রভাতি প্রিক্যাডেট অ্যান্ড হাইস্কুল কেন্দ্রেও মুঠোফোন নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা দিতে কাউকে দেখা যায়নি।

তবে মধ্য আমবাগের নজর দিঘী নাদের আলী উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রেও ভোটারদের মুঠোফোন নিতে বাধা দেওয়ার চিত্র দেখা গেছে। এই কেন্দ্রে ভোট দিতে আসেন আসমা খাতুন। দুপুর ১২টার দিকে তাঁর মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রে এনেছিলেন। পরে তিনি মুঠোফোনটি মেয়ের হাতে রেখে ভেতরে ভোট দিতে যান।

তবে যাঁরা একা ভোট দিতে এসেছেন, তাঁরা মুঠোফোন কোথায় রেখে যাবেন, তা নিয়ে সমস্যায় পড়েন।

এ বিষয়ে ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ডি এম কামরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা ও কর্মীদের মুঠোফোন সঙ্গে নেওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া আছে। তবে ভোটারদের কেন বাধা দেওয়া হচ্ছে, সেটা জানা নেই।

পরে তিনি কেন্দ্রের প্রবেশপথের সামনে গিয়ে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলেন। পুলিশের একজন সহকারী উপপরিদর্শক তাঁকে গোপন বুথে ভোটারদের মুঠোফোন ব্যবহার করা এবং ছবি তোলার বিষয়টি জানান। পরে তিনি বলেন, এটা ভালো উদ্যোগ।

Add comment

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.