Nazihar News Network
News frzom Nazihar It Solution

কঠিন পরিস্থিতিতেও সাশ্রয়ী দামে পণ্য দিচ্ছি

গত এক দশকে দেশে ইলেকট্রনিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স বা গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকসামগ্রী খাতে বড় ধরনের অগ্রগতি হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান চাহিদার ওপর ভর করে এ বাজারের আকার কয়েক বছরে কয়েক গুণ বড় হয়েছে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদন বাড়াতে সরকারের দেওয়া কর ও শুল্ক ছাড়ের ফলে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো এ খাতে নতুন বিনিয়োগ করছে। খাতসংশ্লিষ্টদের ধারণা, ২০৩০ সালের মধ্যে গৃহস্থালি পণ্যের এই বাজার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

একসময়ের এ শিল্প খাতটি ছিল শতভাগ আমদানিনির্ভর। বর্তমানে বেশির ভাগ পণ্যই স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হচ্ছে। এ কারণে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং এ ধরনের পণ্যের বিক্রয়কেন্দ্র দেখা যায়। গৃহস্থালি পণ্যের এ বাজারে যমুনার পথচলা শুরু ২০১৪ সালে। যদিও দেশের বাজারে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ ও গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকসামগ্রীর ব্যবসায় আমাদের কোম্পানিগুলো দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। কিন্তু ভালো মানের পণ্যের সরবরাহের ঘাটতি থেকেই আমাদের গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল মনে করলেন, ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সাধারণ মানুষের কাছে পণ্যটি পৌঁছে দিতে হবে। সে লক্ষ্যে যমুনা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেকট্রনিক অ্যান্ড অটোমোবাইলসের উৎপাদনে আসে। আধুনিক যন্ত্রপাতি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, দক্ষ জনবল, উন্নত কাঁচামাল ও প্রতিনিয়ত উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ডের কারণে যমুনা এখন দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্র্যান্ড।

গত এক দশকে দেশে ইলেকট্রনিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স বা গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকসামগ্রী খাতে বড় ধরনের অগ্রগতি হয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান চাহিদার ওপর ভর করে এ বাজারের আকার কয়েক বছরে কয়েক গুণ বড় হয়েছে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদন বাড়াতে সরকারের দেওয়া কর ও শুল্ক ছাড়ের ফলে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো এ খাতে নতুন বিনিয়োগ করছে। খাতসংশ্লিষ্টদের ধারণা, ২০৩০ সালের মধ্যে গৃহস্থালি পণ্যের এই বাজার বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

একসময়ের এ শিল্প খাতটি ছিল শতভাগ আমদানিনির্ভর। বর্তমানে বেশির ভাগ পণ্যই স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হচ্ছে। এ কারণে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং এ ধরনের পণ্যের বিক্রয়কেন্দ্র দেখা যায়। গৃহস্থালি পণ্যের এ বাজারে যমুনার পথচলা শুরু ২০১৪ সালে। যদিও দেশের বাজারে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ ও গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকসামগ্রীর ব্যবসায় আমাদের কোম্পানিগুলো দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। কিন্তু ভালো মানের পণ্যের সরবরাহের ঘাটতি থেকেই আমাদের গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল মনে করলেন, ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সাধারণ মানুষের কাছে পণ্যটি পৌঁছে দিতে হবে। সে লক্ষ্যে যমুনা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেকট্রনিক অ্যান্ড অটোমোবাইলসের উৎপাদনে আসে। আধুনিক যন্ত্রপাতি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, দক্ষ জনবল, উন্নত কাঁচামাল ও প্রতিনিয়ত উদ্ভাবনী কর্মকাণ্ডের কারণে যমুনা এখন দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্র্যান্ড।

যমুনার তৈরি ইলেকট্রনিকসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টেলিভিশন, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি, কাপড় ধোয়ার যন্ত্র বা ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ব্লেন্ডার, জুসার, ইলেকট্রিক কেটলি, আয়রন, গ্যাস স্টোভসহ বিভিন্ন সামগ্রী। শীতাতপযন্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে যমুনার এসিতে রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। এসব প্রযুক্তির কারণে ঘরের ভেতর থাকা ক্ষুদ্রতম ধূলিকণা পরিশোধন করে বাতাসের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করে যমুনার এসি। ঘরকে রাখে সংক্রমণমুক্ত এবং শরীরের প্রাণচঞ্চলতা বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া যমুনার এসি বাতাসের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ এবং ঘরের দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে। যমুনার এসি নিশ্চিত করে ৯৯ শতাংশ বিশুদ্ধ বাতাস।

করোনা মহামারির কারণে ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আমাদের কঠিন সময় পার করতে হয়েছে। কঠিন এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে যমুনা ক্রেতাদের কাছে সুলভে সেরা পণ্যটিই তুলে দিয়েছে। করোনাকালে কাপড় ধোয়ার অনুষঙ্গ হিসেবে যমুনা ওয়াশিং মেশিনের চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। মানুষের ক্রয়ক্ষমতার কথা বিবেচনায় যমুনা বিভিন্ন আকার, রং ও ধারণক্ষমতার ওয়াশিং মেশিন উৎপাদন ও বিপণন শুরু করে।

আমরা দেখেছি ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহায় গৃহস্থালি ইলেকট্রনিকসামগ্রীর বিক্রি হয় সবচেয়ে বেশি। তাই ঈদ ঘিরে এ খাতের কোম্পানিগুলো নানা ধরনের অফার বা মূল্যছাড় দেয়। প্রতিবারের মতো যমুনা এবারও নানা অফার নিয়ে বাজারে এসেছে।

Add comment

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.