Nazihar News Network
News from Nazihar It Solution

কাঁচা মরিচের দাম দ্রুত কমছে, কারওয়ান বাজারে কেজি ১৫০–২৪০ টাকা

সরবরাহ বাড়ায় দেশে কাঁচা মরিচের দাম দ্রুত কমে আসছে। দুই দিন আগেও রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত মানভেদে সেই মরিচের দাম ১৫০ থেকে ২৪০ টাকার মধ্যে রয়েছে। তবে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে কাঁচা মরিচ এখনো ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতে দেখা গেছে।

ঈদের কয়েক দিন আগে থেকে দেশের বাজারে কাঁচা মরিচের দাম বাড়তে থাকে। ব্যবসায়ীরা বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে মরিচের উৎপাদন কম হয়েছে। এ কারণে সরবরাহে ঘাটতি হওয়ায় মরিচের দাম বেড়েছে। গত কয়েক দিনে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছিল। এ সময় খুচরা বাজারে মরিচ ৬০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হয়েছে।

তবে বিভিন্ন উৎপাদন এলাকায় কাঁচা মরিচের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ঈদের বন্ধের পরে ভারত থেকেও কাঁচা মরিচ আমদানি শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার এক দিনেই দেশের ৪টি স্থলবন্দরের মাধ্যমে ১ লাখ ১৪ হাজার কেজি কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে বলে জানিয়েছে বন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র। আজ আমদানি আরও বাড়তে পারে বলে স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।

আজ দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর কারওয়ান বাজারে খুচরা পর্যায়ে দেশে উৎপাদিত কাঁচা মরিচ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর ভারত থেকে আমদানি করা মরিচ বিক্রি হয়েছে ১৮০ থেকে ২৪০ টাকা দরে।

গতকাল রাতে ট্রাকে ভারতের মরিচ আসার পর এক হাজার টাকা দরে এক পাল্লা (পাঁচ কেজি) মরিচ কিনেছিলেন কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন। অর্থাৎ, পাইকারিতে প্রতি কেজির দাম পড়েছে ২০০ টাকা। আজ সকাল থেকে সেই মরিচ খুচরা পর্যায়ে বিক্রি করছেন ২৪০ টাকা দরে। আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা যে দামে মরিচ কিনেছি, তার কাছাকাছি দামে কম লাভে বিক্রি করছি।’

কারওয়ান বাজারের আরেক ব্যবসায়ী মন্টু মিয়া গতকাল রাতে ৯০০ টাকা দরে এক পাল্লা (প্রতি কেজি ১৮০ টাকা) মরিচ কেনেন। আজ সকাল থেকে তা ২০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন উৎপাদন এলাকা থেকে যেসব মরিচ আসছে, তার দাম রাখা হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত।

সরবরাহ বাড়ায় দেশে কাঁচা মরিচের দাম দ্রুত কমে আসছে। দুই দিন আগেও রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত মানভেদে সেই মরিচের দাম ১৫০ থেকে ২৪০ টাকার মধ্যে রয়েছে। তবে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে কাঁচা মরিচ এখনো ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হতে দেখা গেছে।

ঈদের কয়েক দিন আগে থেকে দেশের বাজারে কাঁচা মরিচের দাম বাড়তে থাকে। ব্যবসায়ীরা বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে মরিচের উৎপাদন কম হয়েছে। এ কারণে সরবরাহে ঘাটতি হওয়ায় মরিচের দাম বেড়েছে। গত কয়েক দিনে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছিল। এ সময় খুচরা বাজারে মরিচ ৬০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হয়েছে।

তবে বিভিন্ন উৎপাদন এলাকায় কাঁচা মরিচের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ঈদের বন্ধের পরে ভারত থেকেও কাঁচা মরিচ আমদানি শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার এক দিনেই দেশের ৪টি স্থলবন্দরের মাধ্যমে ১ লাখ ১৪ হাজার কেজি কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে বলে জানিয়েছে বন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র। আজ আমদানি আরও বাড়তে পারে বলে স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।

আজ দুপুর পর্যন্ত রাজধানীর কারওয়ান বাজারে খুচরা পর্যায়ে দেশে উৎপাদিত কাঁচা মরিচ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর ভারত থেকে আমদানি করা মরিচ বিক্রি হয়েছে ১৮০ থেকে ২৪০ টাকা দরে।

গতকাল রাতে ট্রাকে ভারতের মরিচ আসার পর এক হাজার টাকা দরে এক পাল্লা (পাঁচ কেজি) মরিচ কিনেছিলেন কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন। অর্থাৎ, পাইকারিতে প্রতি কেজির দাম পড়েছে ২০০ টাকা। আজ সকাল থেকে সেই মরিচ খুচরা পর্যায়ে বিক্রি করছেন ২৪০ টাকা দরে। আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমরা যে দামে মরিচ কিনেছি, তার কাছাকাছি দামে কম লাভে বিক্রি করছি।’

কারওয়ান বাজারের আরেক ব্যবসায়ী মন্টু মিয়া গতকাল রাতে ৯০০ টাকা দরে এক পাল্লা (প্রতি কেজি ১৮০ টাকা) মরিচ কেনেন। আজ সকাল থেকে তা ২০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন উৎপাদন এলাকা থেকে যেসব মরিচ আসছে, তার দাম রাখা হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত।

খুচরা বাজারে দাম এখনো ২৫০ টাকার ওপরে

এদিকে রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে আজকেও ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা গেছে। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, তাঁরা পাইকারিতে বেশি দামে মরিচ কিনেছেন, তাই বিক্রিও বেশি দামে করতে হচ্ছে।

আগারগাঁও এলাকার তালতলা বাজারে আজ সকালে ২৮০ টাকা দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি করছিলেন বিক্রেতা আবদুল হক। তিনি জানান, গতকাল রাতে কারওয়ান বাজারে প্রথমদিকে ১ হাজার ৬০০ টাকা দরেও মরিচ বিক্রি হয়েছিল। পরে তা এক হাজার টাকায় নেমে আসে।

প্রথম আলোকে আবদুল হক বলেন, ‘আমি ১৫ শ টাকায় এক পাল্লা কিনেছিলাম। পরে এক হাজার টাকায় আরেক পাল্লা কিনি। উভয় দাম মিলিয়ে আজ ২৮০ টাকা দরে সেই মরিচ বিক্রি করছি।’

Add comment

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.